আইন-আদালতকক্সবাজার

জনগণের নিরাপত্তা বিস্তারে আস্থা অর্জন করেছে র‍্যাব-১৫।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

দেশের অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস দমনের লক্ষ্যে গঠিত এলিট ফোর্স র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

র‌্যাবের তথ্য অনুযায়ী প্রতিষ্ঠার পর থেকেই অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, মাদকবিরোধী অভিযান, দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের মধ্য দিয়ে জনগণের আস্থা অর্জন করেছে বাহিনীটি। সারাদেশ জুড়ে র‍্যাবের দুঃসাহসী কর্মযজ্ঞ মাদক বেপারি ও সন্ত্রাসীদের নৈরাজ্যবাদীর ডানা ভেঙ্গে দিয়েছে।
তারই একটি অংশ কক্সবাজার ও বান্দরবান জেলা জুড়ে বিস্তৃত, যাদের নাম র‍্যাব-১৫। সমুদ্র নগরী কক্সবাজার ও পার্বত্য জেলা বান্দরবান জেলা ঘিরে যত সন্ত্রাসবাদ, মাদকের আড়ৎ ও অস্ত্রের মহড়া মূলত এসব দমনের লক্ষ্যই র‍্যাব-১৫ কাজ করে। যা ইতোমধ্যেই সমগ্র জেলা জুড়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছে।

দেশের অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মতৎপরতার সাথে সম্বন্বয় করে র‍্যাবের বিশেষ প্রযুক্তি ও কলা কৌশল ব্যবহার করে কক্সবাজারের বড় বড় অসংখ্য মাদকের চালান ও সন্ত্রাসীদের আস্তানা ঘুড়িয়ে দিয়েছে র‍্যাব-১৫।
পর্যটননগরী কক্সবাজারের দক্ষিনাঞ্চল টেকনাফ ছিল মাদকের আকড়া, উত্তরে মহেশখালীতে ছিল অস্ত্রের ঝনঝনানি আর ছিল শহরজুড়ে সন্ত্রাসীদের সর্গরাজ্য। এই নগরীকে মাদক, অস্ত্র এবং সন্ত্রাসের আতংক থেকে মুক্ত করতে কক্সবাজারে সক্রিয় ভূমিকায় আছেন র‍্যাপিড একশন ব্যাটেলিয়ান র‍্যাব-১৫।

প্রযুক্তির সাথে অনুশীলন আর পরিস্থিতির সাথে প্রশিক্ষণ দিয়ে সার্বক্ষনিক প্রস্তুত এলিট ফোর্সটি। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত, দক্ষ এবং আরো বেশি চৌকস র‍্যাবের সকল সদস্য। অত্যন্ত বিচক্ষনতার সাথে সফলভাবে পরিচালিত হয় র‍্যাবের প্রতিটি অভিযান। কখনো গহীন পাহাড়ে, কখনো অন্ধকারাচ্ছন্ন রাতে গ্রামের অলিগলিতে ছুটে বেড়ায় সন্ত্রাসীদের আস্তানা ভেঙে দিতে।

কক্সবাজারে বিশাল মাদকচক্র, অবৈধ অস্ত্র ও সন্ত্রাস দমনে ইতোপূর্বেই সফল হয়েছে র‍্যাব ১৫। এবং প্রতিটি অপারেশন ছিল বেশ ঝুকিপূর্ণ ও সুকৌশলী।
সন্ত্রাসবাদ দমনেও রয়েছে ঈর্ষণীয় সাফল্য। জলদস্যু বা চরমপন্থীদের মূলোৎপাটন, মাদকবিরোধী সাঁড়াশি অভিযান কিংবা গুরুতর অপরাধীদের গ্রেফতার সবক্ষেত্রেই অনুকরণীয় এক উদাহরণ এই র‌্যাব ১৫। অবৈধ অস্ত্র এবং বিস্ফোরক উদ্ধারেও অর্জন করেছে সুনাম।

র‍্যাব ১৫- অধিনায়ক  লেফটেন্যান্ট কর্নেল  খাইরুল আমিন সরকারের সুদৃঢ় ও গতিশীল নেতৃত্বে সততা, নিষ্ঠা, দেশপ্রেম, পেশাদারিত্ব ও দায়িত্ববোধেরও এক নজির স্থাপন করেছেন র‍্যাব ১৫ সদস্যরা। র‍্যাব ১৫ এর সাফল্য আলোড়িত-আন্দোলিত করেছে কক্সবাজার জেলা বাসীকে।

★ গত এক বছরে র‌্যাবের সাফল্যের গল্পঃ 
২০২১-২০২২ সালের মাঝামাঝি কক্সবাজার শহরে সক্রিয় হয়ে উঠেছিল ছিনতাইকারীরা। ১২এপ্রিল মঙ্গলবার কক্সবাজার শহরের বাস টার্মিনাল এলাকায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আবু কালাম (৪৫) নামে এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনার পর অভিযানে নামে র‌্যাব ১৫ সদস্যরা।

এসব অভিযানিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে গত কয়েকমাসে কক্সবাজারের বিভিন্ন প্রান্ত হতে রকি বাহেনী, টাইগার, বিভিন্ন ছিনতাইকারী গ্রুপের ৯০ অধিক ছিনতাইকারীর সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। পর্যটন নগরী কক্সবাজার ছিনতাইকারী দমনে কক্সবাজার  আজ দেশের সব জায়গায়  রোল মডেল। মাদক ও ছিনতাইকারী জিরো টলারেন্স নীতির আলোকে র‌্যাব ১৫ তার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। এর ফলে কক্সবাজার জেলায় ছিনতাইকারী এখন পুরোপুরি নিষ্ক্রিয় প্রায়।

২০২১সালের ৮ নভেম্বর কক্সবাজারে প্রথম উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পাহাড়ে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান পান র‍্যাব১৫। এ সময় অভিযান চালিয়ে ১০টি অস্ত্র ও বিপুল পরিমাণ অস্ত্র তৈরির সরঞ্জামসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে। এই পর্যন্ত র‌্যাব ১৫ বেশ কয়েকটি অস্ত্রের কারখানায় ধ্বংস করেছে। আটক করেছে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র।

রামুর চার স্কুল ছাত্রকে সেন্ট মার্টিনে বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে তাদেরকে অপহরণ করে টেকনাফের গহীন পাহাড়ে নিয়ে যায় দুই রোহিঙ্গা। ঘটনাটি র‌্যাব ১৫ নজরে আসলে ৭২ ঘন্টার মধ্যে  টেকনাফের শালবাগান পাহাড়ি এলাকায় র‌্যাব  অভিযান চালিয়ে তিন স্কুলছাত্রকে উদ্ধার করে। এসময় দুই রোহিঙ্গা অপহরণকারীকে আটক করে র‌্যাব ১৫।

১১ফেব্রুয়ারি  ২০২২সালের কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে ভারতে পাচারের জন্য নিয়ে যাওয়ার সময় সাত রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেছে র‌্যাব-১৫। এদের মধ্যে ছয়জন নারী ও একজন পুরুষ। এ সময় ইদ্রিস নামে মানবপাচারকারী চক্রের এক সদস্যকে আটক করা হয়েছে। তার কয়েদিন না যেতে টেকনাফ শামলাপুর হতে গভীর সমুদ্র থেকে আরো ৩৬ জন রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করে র‌্যাব ১৫।

আলোচিত কক্সবাজার সদরের পিএমখালী চেরাংঘাটা বাজারে চাঞ্চল্যকর মোরশেদ আলী প্রকাশ মোরশেদ বলী হত্যা মামলার তাৎক্ষণিক  আসামী গ্রফতারের সাহসীকতার অন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে  র‌্যাব ১৫।

★ অবৈধ অস্ত্র, গোলাবারুদ ও বিস্ফোরক উদ্ধারে র‌্যাব ১৫ সাফল্যঃ

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার ও আইনের আওতায় আনা এলিট ফোর্স র‌্যাবের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব এবং এটি র‌্যাবের চলমান আভিযানিক কর্মকান্ডেরই একটি অংশ। র‌্যাব ১৫ সশস্ত্র অপরাধীদের দ্রুত গ্রেফতার ও অপরাধ দমনে প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখেছে। কক্সবাজার জেলার  সন্ত্রাস কবলিত এলাকাসমূহে র‌্যাব ১৫ এর অভিযানের ফলে জনগণ শান্তিতে জীবন যাপন করছে এবং আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি কক্সবাজাবর জেলার জনগণের আস্থা ফিরে এসেছে।

র‌্যাব ১৫ প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আপোষহীন এবং নিরলস গ্রেফতার অভিযান চলমান রেখেছে। অবৈধ অস্ত্র, গোলাবারুদ ও বিস্ফোরক ব্যবহার করে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সাধারণ মানুষের জীবন ও সামাজিক হুমকির কারণ যেন হতে না পারে সেই লক্ষ্যে র‌্যাব সদা তৎপর। র‌্যাব১৫ প্রতিষ্ঠার পর হতে কক্সবাজার জেরার বিভিন্ন জায়গায়  অবৈধ অস্ত্র এবং গোলাবারুদ উদ্ধারে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।

কক্সবাজাররে ২০২১-২২সাল  এখন পর্যন্ত কক্সবাজার জেলা ও সীমান্তবর্তী উপজেলা সহ বিভিন্ন অঞ্চলেঅভিযান পরিচালনা করে সর্বমোট ১৪৪টি বিভিন্ন প্রকার অস্ত্র এবং ২৭১রাউন্ড গোলাবারুদসহ সর্বমোট ৮৪জন’কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। পাশাপাশি গ্রেনেড, বিভিন্ন প্রকার শেল, ককটেল ও গোলাসহ বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।

★ মাদক বিরোধী অভিযানঃ

কক্সবাজারে র‌্যাব ১৫ প্রতিষ্ঠার পর থেকে মাদক বিরোধী অভিযান অব্যাহত রেখেছে। ২০১৮ সালের ৩ মে প্রধানমন্ত্রী র‌্যাবের ১৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে মাদকের বিরুদ্ধে গুরুত্ব আরোপ করে র‌্যাবকে নির্দেশ দেন। সে প্রেক্ষিতে ‘চলো যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে’ স্লোগানে মাদকবিরোধী অভিযান বেগবান করে র‌্যাব ১৫। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২১ -২০২২ সালেও মাদক বিরোধী উল্লেখ্যযোগ্য অভিযান পরিচালনা করে এলিট ফোর্স র‌্যাব ১৫।

২০২১ সালের ১এপ্রিল থেকে র‌্যাবের অভিযানে টেকনাফ, উখিয়া, মহেশখালী, ঈদগাঁ, চকরিয়া, কুতুবদিয়াসহ বিভিন্ন জায়গায় থেকে ৫৩লক্ষ ৫৪ হাজার ৬৬০ পিস ইয়াবা। অপরদিকে অনন্য মাদক ১৫ কেজি আইস, ৯৩৫ বোতল বিদেশি মদ, ২৩৬ কেজি গাজা, ১২১৫ ক্যান বিয়ার সহ ফেন্সিডিল এবং সিডাক্সিন ইনজেকশন উদ্ধার করেছে র‍্যাব ১৫।
এছাড়া বর্তমান সময়ে আরেকটি আলোচিত মাদক হলো ‘আইস’ বা ‘ক্রিস্টাল মেথ’ যা উদ্ধারেও র‌্যাব প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখেছে।

★ চাঞ্চল্যকর হত্যা/ধর্ষণ ও দীর্ঘদিনের পলাতক আসামি গ্রেফতারঃ

বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি, সাজাপ্রাপ্ত আসামি এবং ক্লুলেস মামলার আসামিদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণে সবসময় সজাগ থাকে র‌্যাবের গোয়েন্দা দল ও সাইবার মনিটরিং টিম। এরই প্রেক্ষিতে র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার হয় মোরশেদ হত্যা মামলা ও উখিয়ার আলোচি ব্যাববাসী হত্যার আসামী।

গত বছরের ২২ ডিসেম্বর রাতে কক্সবাজারে গণধর্ষণের শিকার হন এক নারী। সেই ঘটনার সাথে ১৮ ডিসেম্বর রাতে  অভিযান পরিচালনা করে ধর্ষণের সাথে জড়িত মামলার  আসামী’কে গ্রেফতার করে র‌্যাব।

★র‍্যাবের বিশেষ গোয়েন্দা তৎপরতা ও প্রতারক চক্র অভিযানঃ

একের পর এক প্রতারক সিন্ডিকেট লন্ডভন্ড করে দিয়েছে র‌্যাব। গত বছরের ১৬ এপ্রিল অননুমোদিত মেডিকেল ডিভাইস আমদানি করণ, ভেজাল ও মেয়াদোত্তীর্ণ মেডিকেল টেস্টিং ভুয়া ডাক্তার জালিয়াতির মাধ্যমে নতুন করে মেয়াদ বসিয়ে বিক্রয়/বাজারজাতকরণের অভিযোগে রাজধানীর ৩টি প্রতিষ্ঠানে র‌্যাবের অভিযানে মূলহোতাসহ ৯ জন’কে গ্রেফতার করা হয়। উদ্ধার করা হয় বিপুল পরিমাণ অননুমোদিত তথ্যাদি।
একই বছরে জেলার বিভিন্ন জায়গায়  প্রায় ২০জন ভুয়া চিকিৎসক আটক করে।
এছাড়াও সাধারণ মানুষকে র‌্যাব পরিচয়ে দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চক্রের মূলহোতা সুমন মুন্সিসহ চার ভুয়া র‌্যাব সদস্য আটক করে র‌্যাব ১৫.।

★ মানবপাচার রোধে অগ্রণী র‌্যাব ১৫ঃ

সাম্প্রতিককালে প্রতারণামূলক ফাঁদে ফেলে উচ্চ বেতনে লোভনীয় চাকুরীর প্রলোভনে নারী পাচারে জড়িত রয়েছে কয়েকটি সংঘবদ্ধ সিন্ডিকেট। জঙ্গীবাদ, খুন, ধর্ষণ, নাশকতা এবং অন্যান্য অপরাধের পাশাপাশি এসব ঘৃণিত মানবপাচারকারী চক্রের সাথে সম্পৃক্ত অপরাধীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য র‌্যাব ১৫ সদা সচেষ্ট। র‌্যাব পাশর্^বর্তী দেশে নারীপাচার এবং বাংলাদেশি একজন তরুণীকে পৈশাচিক নির্যাতনের ঘটনায় আন্তর্জাতিক নারীপাচার চক্রের অন্যতম মূলহোতাসহ দুই জন পাচার চক্রের সদস্যকে গ্রেফতার করে।

এছাড়াও, টেকনাফ, উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ র‌্যাব ১৫ অভিযানে মানবপাচারকারী চক্রের ২জন সদস্যকে গ্রেফতার ও ১৪ জন ভিকটিমকে উদ্ধার করা হয়। টেকনাফ থেকে মালেশিয়া পাচারকারে ৩৬ জন রোহিঙ্গা ও পাচারকারী সিন্ডিকেটের ২ জন গ্রেফতার করে র‌্যাব ১৫।

র‌্যাব সূত্র জানায়, গত এক বছরে এমন  অভিযানে চালিয়ে  ১০ জন মানবপাচারকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং মামলা রুজু করাকরা হয়েছে। এই সকল অভিযানে প্রায় অর্ধশত জন ভিকটিমকেও উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।

★ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে র‌্যাব ১৫ ভৃমিকাঃ

প্রতিবছর কক্সবাজার জেলার মধ্যে ইউনিয়ন পরিষদ  নির্বাচন নিয়ে উত্তপ্ত হয়ে উঠে। বেশির ভাগ পেকুয়া, মহেশখালী, চকরিয়া জায়গাগুলো সব নির্বাচনের সময়ই অন্যান্য অঞ্চল থেকে বেশি উত্তপ্ত থাকে। কিন্তু এবারের নির্বাচনে এই ধরনের কোন সহিংসতা ঘটেনি  র‌্যাবের কারনে। পুরো জেলার মধ্যে সুষ্ঠু অবাধ  নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দিয়েছে ‌র‌্যাব ১৫। তার আলোচিত হলদিয়া পালং ইউনিয়ন।  হলদিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী শাহ আলম প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করেন । কিন্তু  র‌্যাব ১৫ তৎপরতার কারণে  কেন্দ্র দখল করতে পারেনি। এটার মাধ্যমে নির্বাচনের প্রতি আস্থা আনে র‌্যাব ১৫।

★ অন্যান্য অভিযানের সাফল্যঃ
সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে র‌্যাব নিজেদের অপরিহার্যতা প্রমাণ করেছে। গত এক বছরে চুরি, ছিনতাই এবং ডাকাতি কাজে জড়িত ৩৪৩ জন অপরাধীকে গ্রেফতার করেছে।  এছাড়াও র‌্যাব ১৫ এর  নিয়মিত অভিযানে  চোরাকারবারী  জাল নোট প্রস্তুতকারী গ্রেফতার হয়েছে।

এই বিষয়ে কক্সবাজার র‌্যাব ১৫ অধিনায়ক খাইরুল আমিন সরকার বলেন,  পরযটননগরী কক্সবাজারে র‍্যাব-১৫ এর কর্মতৎপরতা জনমনে ইতিবাচক সাড়া জাগিয়েছে। নিরাপত্তার চাঁদরে ঢেকেছে পুরো শহর এবং যেকোনো অপরাধ নির্মূলে র‍্যাব -১৫ সদা সোচ্ছার।

Related Articles

Back to top button